সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

CC12 SEM5 Syllabus


CC-12: History of India (c 1750s – 1857) 

I. India in the mid 18th Century: Society, Economy, Polity 

II. Expansion and Consolidation of Colonial Power :
a) Mercantilism, foreign trade and early forms of exactions from Bengal 
b) Dynamics of expansion, with special reference to Bengal, Mysore, Western India, Awadh, Punjab and Sindh. 

III. Colonial State and Ideology: 
a) Arms of the colonial state : army, police, law 
b) Ideologies of the Raj and racial attitudes. 
c) Education : indigenous and modern. 

IV. Rural Economy and Society: 
a) Land revenue systems and forest policy 
b) Commercialization and indebtedness 
c) Rural society : change and continuity. 
d) Famines 
e)Pastoral economy and shifting cultivation. 

V. Trade and Industry 
a)De industrialization 
b)Trade and fiscal policy 
c) Drain of Wealth 
d) Growth of modern industry 

VI. Popular Resistance: 
a) Santhal uprising (1857); Indigo rebellion (1860); Pabna Agrarian Leagues(1873); Deccan riots (1875) 
b) Uprising of 1857

১. অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি ভারতঃ সমাজ, রাজনীতি ও অর্থনীতি

২. ঔপনিবেশিক শক্তির বিস্তার ও সংহতিকরণ ঃ
ক) মার্কেন্টাইল লুটপাট, বিদেশী বানিজ্য ও বাংলার উপর বলপূর্বক শোষণ
খ)  ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সম্প্রসারনঃ বাংলা, মহীশূর, পশ্চিম ভারত, অযোধ্যা, পাঞ্জাব ও সিন্ধু

৩. ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রকাঠামো ও চিন্তাধারা 
ক) সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আইন ব্যবস্থা
খ) ভাবাদর্শঃ প্রাচ্যবাদ, পাশ্চাত্যবাদ, উপযোগবাদ, জাতি বৈষম্য, 
গ) শিক্ষাঃ দেশীয় ও পশ্চিমী

৪. গ্রামীন অর্থনীতি ও সমাজঃ 
ক) ব্রিটিশ ভূমিরাজস্ব নীতি ও অরণ্য আইন
খ) কৃষির বাণিজ্যিকীকরণ ও ঋনের জাল
গ) গ্রাম সমাজে ধারাবাহিকতা ও পরিবরতনশীলতা
ঘ) দুর্ভিক্ষ
ঙ) পশুচারণ ও ঝুমচাষ

৫. বাণিজ্য ও শিল্প 
ক) অবশিল্পায়ন 
খ) বাণিজ্য এবং বাণিজ্যশুল্ক
গ) সম্পদের নিস্ক্রমন
ঘ) আধুনিক শিল্পের বিকাশ

৬. গনবিদ্রোহ
ক) সাঁওতাল বিদ্রোহ (১৮৫৭)
খ) নীল বিদ্রোহ (১৮৬০)
গ) পাবনা বিদ্রোহ (১৮৭৩)
ঘ) দাক্ষিনাত্য বিদ্রোহ (১৮৭৫)
ঙ) ১৮৫৭ এর মহাবিদ্রোহ

Suggested reading:

Thanks for reading.

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আরবদের সিন্ধু অভিযান | কারণ ও তাৎপর্য

আরবদের সিন্ধু অভিযান | কারণ ও তাৎপর্য Please visit our Homepage and subscribe us. Suggested Topics || Ghajnavid Invasion || গজনী আক্রমণ || || মামুদের সোমনাথ মন্দির লুণ্ঠন || Somnath Temple Plunder || || তরাইনের যুদ্ধ ও তার গুরুত্ত্ব || মহম্মদ ঘুরির ভারত আক্রমন ও তার চরিত্র || সপ্তম শতকের প্রথমার্ধে আরবদেশে ইসলামের আবির্ভাব ঘটে। ইসলাম আরবদের নতুন করে জীবনীশক্তির সঞ্চার করে । ইসলাম ক্রমশ: একটি ধর্ম থেকে রাজনৈতিক শক্তি রূপে আত্মপ্রকাশ করে। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় তারা আরবীয় সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়। ভারতবর্ষের সঙ্গে আরবদের যোগাযোগ দীর্ঘদিনের। বাণিজ্যিক সূত্রে তারা নিয়মিত ভারতের উপকূল গুলিতে, বিশেষ করে মালাবার উপকূলে আসত। ভারতীয় ও চীনা পণ্য 'ধাও' নামক বিশেষ জাহাজে করে নিয়ে তারা ইউরোপের বাজারে বিক্রি করত। 712 খ্রিস্টাব্দে ইরাকের গভর্নর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ এর সেনাপতি ও জামাতা মোহাম্মদ বিন কাসেম সিন্ধু দেশে একটি সফল অভিযান করেন এবং সিন্ধুদেশ আরবীয় মুসলমানদের অধীনে চলে যায়। অভিযানের(প্রত্যক্ষ) কারণ ভারতবর্ষের প্রতি আরবদের দীর্ঘদিনের নজর ছিল। এর আ

ষোড়শ শতকীয় ইউরোপে মূল্যবিপ্লব | Price Revolution

 ষোড়শ শতকের ইউরোপে মূল্য বিপ্লব   16 শতাব্দীতে ইউরোপীয় অর্থনীতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হলো মূল্য বিপ্লব। নিত্যব্যবহার্য পণ্যের মূল্য প্রায় 150 বছর সুস্থির থাকার পর ঊর্ধ্বমুখী হতে আরম্ভ করে, এবং 16 শতাব্দীর শেষে খাদ্যপণ্যের মূল্যের প্রায় সাড়ে পাঁচ গুণ বেড়ে যায়। পশ্চিম ইউরোপের অর্থনীতিতে এমন অভাবনীয় এবং সুদুরপ্রসারী ফলাফলসম্পন্ন ঘটনা মূল্য বিপ্লব নামে পরিচিত। মূল্য বিপ্লবের কতগুলি সাধারণ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। যথা--    (১) কৃষিজ পণ্যের তুলনায় শিল্পজাত পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ছিল কম, এবং খাদ্যশস্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি। (২) ভূমি রাজস্ব সহ ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শুল্ক, তোলা ইত্যাদির হার বৃদ্ধি এবং ফটকাবাজির আবির্ভাব। (৩) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় মজুরির হার খুবই কম ছিল বলে প্রকৃত আয় হ্রাস পেয়েছিল। (৪) ভূমি বিক্রয়যোগ্য পণ্যে পরিণত হওয়া। (৫) গ্রামীণ বুর্জোয়াজি শ্রেণীর আবির্ভাব। ষোড়শ শতকের আগেও প্রাকৃতিক কারণে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছিল, তবে তা ছিল 2, 3 শতাংশের মতো, যা অস্বাভাবিক মনে হতো না। কিন্তু ষোল শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে যে নিরবিচ্ছিন্ন মূল্যবৃদ্ধি হয়েছিল তা জনজীবনে তীব্রভ

মহাফেজখানার শ্রেণীবিভাগ | Category of Archives

মহাফেজখানার শ্রেণীবিভাগ মহাফেজখানা বা লেখ্যাগারগুলি সাধারণ জনতার জন্য নয় মূলত গবেষক, ঐতিহাসিক, আইনবিদ, চিত্র পরিচালক প্রভৃতি পেশার লোকজন তাদের গবেষণার কাজে লেখ্যাগারে নথি পত্র দেখতে পারেন।  লেখ্যাগার পরিচালনা ও সংরক্ষিত নথির ভিত্তিতে লেখ্যাগগুলিকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।   1. সরকারি লেখ্যাগার:- কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার বা স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে যে লেখ্যাগারগুলি গড়ে ওঠে। সেগুলিকে সরকারি লেখ্যাগার বলা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এরকম সরকার পরিচালিত এক বা একাধিক লেখ্যাগার থাকে। যেমন, আমেরিকার Natonal Archive And records Administration (NARA)। ভারতবর্ষে র কেন্দ্রীয় লেখ্যাগার National Archive of India নামে পরিচিত। বিভিন্ন ঐতিহাসিক, প্রশাসনিক ও আইনগত নথি, মানচিত্র, নক্সা,  পাণ্ডুলিপি প্রভৃতি সংরক্ষিত থাকে। 2. বানিজ্যিক লেখ্যাগার:-  এটি একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানের লেখ্যাগার বিভিন্ন বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান   মূলত তাদের সংস্থার ঐতিহাসিক এবং বানিজ্যিক নথি সংরক্ষিত রাখে। যেমন, ভারতের প্রথম বানিজ্যিক লেখ্যাগার হলো পুনার Tata Centrel Archive। 3. অলাভজনক লেখ্যাগার:-   কোনো ব্যাক্তিগত বা অলাভজনক