সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

DSE-B-1 SEM -5 Syllabus

Please visit our Homepage and Subscribe us.

Paper 5 DSE-B-1 SEM -5: History of Modern East Asia – I China (c.1840 – 1949) 

I. Imperialism and China during the 19th and early 20th century

i) a) Chinese feudalism : Gentry, Bureaucracy and peasantry; the Confucian value system; Sinocentrism; the canton commercial system 

b)The transformation of China into an informal colony; the Opium Wars; the Unequal Treaties; the scramble for concessions; Finance Imperialism; the Open Door policy. 

c)Agrarian and Popular Movements : Taiping and Yi Ho Tuan 

d)Attempts at Self-Strengthening (Tzu-Chiang): Reforms of 1860-95; 1898; and 1901-08. 

ii) The Emergence of Nationalism in China 

a)The Revolution of 1911: Causes , nature and significance; the social composition of the Revolution; Sun Yat-sen and his contribution; the formation of the Republic; Yuan Shih Kai; War Lordism. 

b)May Fourth Movement of 1919: Nature and Significance 

II. History of China (cc.1919 – 1949) 

i) Nationalism and Communism in China (1921 – 1937)
(a) Formation of CCP; and the (b) The First United Front

ii)The Communist Movement (1938-1949) 

iii)The Jiangxi Period and the rise of Mao Tse Tung


১. সামন্ততান্ত্রিক চীন

ক) সামাজিক স্তর বিভাজন ও জেন্ট্রি প্রাধান্য
খ) কৃষিপ্রধান অর্থনীতি
গ) সামন্ততান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা
ঘ) চীনের ভূমধ্যে অবস্থান ও স্বর্গসন্তান ধারণা
ঙ) বৈদেশিক যোগাযোগ- নজরানা ব্যবস্থা, জাঙ্ক বাণিজ্য ও ক্যান্টন বানিজ্য 
চ) কনফুসীয়বাদ, তাওবাদ

২. উপনিবেশিক ব্যবস্থায় অনুপ্রবেশ

ক) আফিম ব্যাবসা ও আফিম যুদ্ধ
খ) চুক্তি ব্যবস্থা
গ) চীনের খন্ডীকরণ ও মুক্তদ্বারনীতি

৩. কৃষক ও গনবিদ্রোহ-- তাইপিং বিদ্রোহ ও আই-হো-চুয়ান

৪. চীনে আত্মশক্তি আন্দোলন

ক) ১৮৬০-৯৫-এর সংস্কার
খ) ১৮৯৮-এর সংস্কার
গ) ১৯০১-১৯০৮-এর সংস্কার

৫. চীনা জাতিয়তাবাদের উত্থান

ক) ১৯১১ এর বিপ্লব, সান-ইয়াত-সেন ও প্রজাতন্ত্র গঠন 
খ) ইউয়ান-সি-কাই
গ) চীনে সমরবাদ
ঘ) মে ফোরথ আন্দোলন-১৯১৯

৬. চীন ১৯১৯-১৯৪৯

ক) কুয়োমিন-তাং ও কমিউনিস্ট পার্টির সম্পর্ক এবং কমিউনিস্ট চীনের উত্থান
খ) জিয়াংশি পর্ব ও মাও -সে -তুং এর উত্থান

Question Pattern:  

10*3
5*4
1*15

Thanks for reading.

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আরবদের সিন্ধু অভিযান | কারণ ও তাৎপর্য

আরবদের সিন্ধু অভিযান | কারণ ও তাৎপর্য Please visit our Homepage and subscribe us. Suggested Topics || Ghajnavid Invasion || গজনী আক্রমণ || || মামুদের সোমনাথ মন্দির লুণ্ঠন || Somnath Temple Plunder || || তরাইনের যুদ্ধ ও তার গুরুত্ত্ব || মহম্মদ ঘুরির ভারত আক্রমন ও তার চরিত্র || সপ্তম শতকের প্রথমার্ধে আরবদেশে ইসলামের আবির্ভাব ঘটে। ইসলাম আরবদের নতুন করে জীবনীশক্তির সঞ্চার করে । ইসলাম ক্রমশ: একটি ধর্ম থেকে রাজনৈতিক শক্তি রূপে আত্মপ্রকাশ করে। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় তারা আরবীয় সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়। ভারতবর্ষের সঙ্গে আরবদের যোগাযোগ দীর্ঘদিনের। বাণিজ্যিক সূত্রে তারা নিয়মিত ভারতের উপকূল গুলিতে, বিশেষ করে মালাবার উপকূলে আসত। ভারতীয় ও চীনা পণ্য 'ধাও' নামক বিশেষ জাহাজে করে নিয়ে তারা ইউরোপের বাজারে বিক্রি করত। 712 খ্রিস্টাব্দে ইরাকের গভর্নর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ এর সেনাপতি ও জামাতা মোহাম্মদ বিন কাসেম সিন্ধু দেশে একটি সফল অভিযান করেন এবং সিন্ধুদেশ আরবীয় মুসলমানদের অধীনে চলে যায়। অভিযানের(প্রত্যক্ষ) কারণ ভারতবর্ষের প্রতি আরবদের দীর্ঘদিনের নজর ছিল। এর আ

ষোড়শ শতকীয় ইউরোপে মূল্যবিপ্লব | Price Revolution

 ষোড়শ শতকের ইউরোপে মূল্য বিপ্লব   16 শতাব্দীতে ইউরোপীয় অর্থনীতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হলো মূল্য বিপ্লব। নিত্যব্যবহার্য পণ্যের মূল্য প্রায় 150 বছর সুস্থির থাকার পর ঊর্ধ্বমুখী হতে আরম্ভ করে, এবং 16 শতাব্দীর শেষে খাদ্যপণ্যের মূল্যের প্রায় সাড়ে পাঁচ গুণ বেড়ে যায়। পশ্চিম ইউরোপের অর্থনীতিতে এমন অভাবনীয় এবং সুদুরপ্রসারী ফলাফলসম্পন্ন ঘটনা মূল্য বিপ্লব নামে পরিচিত। মূল্য বিপ্লবের কতগুলি সাধারণ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। যথা--    (১) কৃষিজ পণ্যের তুলনায় শিল্পজাত পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ছিল কম, এবং খাদ্যশস্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি। (২) ভূমি রাজস্ব সহ ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শুল্ক, তোলা ইত্যাদির হার বৃদ্ধি এবং ফটকাবাজির আবির্ভাব। (৩) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় মজুরির হার খুবই কম ছিল বলে প্রকৃত আয় হ্রাস পেয়েছিল। (৪) ভূমি বিক্রয়যোগ্য পণ্যে পরিণত হওয়া। (৫) গ্রামীণ বুর্জোয়াজি শ্রেণীর আবির্ভাব। ষোড়শ শতকের আগেও প্রাকৃতিক কারণে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছিল, তবে তা ছিল 2, 3 শতাংশের মতো, যা অস্বাভাবিক মনে হতো না। কিন্তু ষোল শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে যে নিরবিচ্ছিন্ন মূল্যবৃদ্ধি হয়েছিল তা জনজীবনে তীব্রভ

মহাফেজখানার শ্রেণীবিভাগ | Category of Archives

মহাফেজখানার শ্রেণীবিভাগ মহাফেজখানা বা লেখ্যাগারগুলি সাধারণ জনতার জন্য নয় মূলত গবেষক, ঐতিহাসিক, আইনবিদ, চিত্র পরিচালক প্রভৃতি পেশার লোকজন তাদের গবেষণার কাজে লেখ্যাগারে নথি পত্র দেখতে পারেন।  লেখ্যাগার পরিচালনা ও সংরক্ষিত নথির ভিত্তিতে লেখ্যাগগুলিকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।   1. সরকারি লেখ্যাগার:- কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার বা স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে যে লেখ্যাগারগুলি গড়ে ওঠে। সেগুলিকে সরকারি লেখ্যাগার বলা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এরকম সরকার পরিচালিত এক বা একাধিক লেখ্যাগার থাকে। যেমন, আমেরিকার Natonal Archive And records Administration (NARA)। ভারতবর্ষে র কেন্দ্রীয় লেখ্যাগার National Archive of India নামে পরিচিত। বিভিন্ন ঐতিহাসিক, প্রশাসনিক ও আইনগত নথি, মানচিত্র, নক্সা,  পাণ্ডুলিপি প্রভৃতি সংরক্ষিত থাকে। 2. বানিজ্যিক লেখ্যাগার:-  এটি একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানের লেখ্যাগার বিভিন্ন বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান   মূলত তাদের সংস্থার ঐতিহাসিক এবং বানিজ্যিক নথি সংরক্ষিত রাখে। যেমন, ভারতের প্রথম বানিজ্যিক লেখ্যাগার হলো পুনার Tata Centrel Archive। 3. অলাভজনক লেখ্যাগার:-   কোনো ব্যাক্তিগত বা অলাভজনক