সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কণিষ্কের রাজনৈতিক অবদান | Political Contrubution of Kanishka

কণিষ্কের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করে কুষান শাসকদের রাজনৈতিক অবদান আলোচনা কর। খ্রিস্টিয় প্রথম শতক নাগাদ উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত এলাকার উপর শকদের কর্তৃত্ব ক্রমশ অন্তর্হিত হতে থাকে এবং একটি নতুন শক্তির অভ্যুদ্বয় হয়। এই নতুন রাজশক্তি হল কুষাণ। মধ্য এশিয়া থেকে বেরিয়ে যে সমস্ত যাযাবর গোষ্ঠী পশ্চিম দিকে অভিপ্রয়ান করে আফগানিস্তান এবং উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তদেশে উপস্থিত হল তাদের মধ্যে একটি গোষ্ঠী ছিল ইউ-চি। সাম্প্রতীক গবেষণায় দেখা গেছে এরা ইন্দো-ইউরোপীয় 'তোখারীয়' ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। এই ইউ-চি গোষ্ঠীর ৫ টি শাখার মধ্যে একটি শাখা ছিল কুষান, যাদের রাজনৈতিক কর্তৃত্বের সূচনা হয়েছিল ব্যাকট্রিয়া থেকে এবং ধীরে ধীরে তারা উপমহাদেশের বিরাট ভূখন্ডের উপর নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই রাজবংশের শ্রেষ্ঠ শাসক কণিষ্ক, যিনি কেবল রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের জন্যই খ্যাতি অর্জন করেননি, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল।  কুষাণদের রাজনৈতিক ইতিবৃত্তের পরিচয় পাওয়া যাবে মুদ্রাগত সাক্ষ্য, বিভিন্ন লেখ এবং চিনা বিবরণ থেকে। প্রথম কুষাণ শাসক ছিলেন মিয়াওস। তাঁর অধিকার ...